শিশু তুহিন হত্যায় তার বাবাসহ সাতজনকে আটক করেছে পুলিশ
তৎপরতা এবং বিচক্ষনতার দরুন খুব কম সময়েই তুহিনের হত্যাকারীদেরকে সনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশ।
পুলিশ স্থানীয়দের থেকে যে তথ্য নিয়ে এগিয়েছিলেন তা হুবহু তুলে ধরা হলঃ
স্থানীয়রা জানান, তুহিনের বাবা আবদুল বাসির ও তার ভাইদের সঙ্গে সাবেক ইউপি সদস্য আনোয়ার হোসেনের দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলছে। আবদুল বাসিরের ভাগনি নিলুফা হত্যায় জেলও খাটেন আনোয়ার হোসেন।
পুলিশ জানান, যে ছুরি দুটি পাওয়া গিয়েছে তুহিনের শরীরে গাঁথা অবস্থায় ঐ ছুরি দুটিতে সালমান ও সালাতুল লেখা ছিলো। আনোয়ার হোসেনের দুজন নিকট আত্মীয়ের নাম সালামন ও সালাতুল।
উল্লেখ্য, সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার রাজানগর ইউনিয়নের গচিয়া কেজাউড়া গ্রামে। কদম গাছের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায় কোমলমতী...