১২০ মাইল গতিতে আঘাত হানা বুলবুল নিম্নচাপে রূপ নিয়েছে
কয়েকদিনের আতঙ্ক ও নির্ঘুমের পর অবশেষে হাফ ছেড়ে বাঁচলো গোটা দেশ। এরপরও যে ক্ষতি হয়েছে তা পুষাবার নয়। তবে, সুন্দরবন বাংলাদেশের জন্য যে এক আর্শীবাদ তা বুলবুল তান্ডবে আবারও প্রমানিত হলো। একটি দেশের জন্য বনভুমি কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ এবং ঐ ভূমিটিকে নিজের সন্তানের মতো আগলিয়ে রাখে, সুন্দরবন না থাকলে হয়তো আমরা আজ বুঝতাম না।
ঘূর্ণিঝড় বুলবুল প্রথমে তান্ডব চালায় পশ্চিমবঙ্গে এরপর পরই সে ঢুকে পরে বাংলাদেশের সীমানায়। বুলবুল খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা অঞ্চল অতিক্রম করে কুমিল্লা অভিমুখে রওনা করে। তবে, ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশ প্রবেশের মুখে একপাশে ছিল পশ্চিমবঙ্গ, আর সুন্দরবন ছিল তিন পাশে। বাংলাদেশের দিকে যত এগিয়ে আসছে ততই শক্তি হারিয়েছে বুলবুল।...